এই মাত্র
লোডিং...
২০১৯ সালের মাধ্যমিক স্কুল সার্টিফিকেট (এস.এস.সি) পরীক্ষার সময়সূচি

২০১৯ সালের মাধ্যমিক স্কুল সার্টিফিকেট (এস.এস.সি) পরীক্ষার সময়সূচি

বাংলাদেশ মাধ্যমিক ও উচ্চমাধ্যমিক শিক্ষা বোর্ড কর্তৃক ২০১৯ সালের মাধ্যমিক স্কুল সার্টিফিকেট বা সমমান পরীক্ষার সময়সূচী প্রকাশ করা হয়েছে। গত ২২ নভেম্বর রোজ বৃহস্পতিবার আনুমানিক বেলা ১২ টার দিকে বাংলাদেশ শিক্ষা বোর্ডের ওয়েবসাইটের এক নোটিশে এ তথ্য প্রকাশ করা হয়।এ বছর ঢাকা,রাজশাহী,কুমিল্লা,যশোর,চট্রগ্রাম,বরিশাল,সিলেট,দিনাজপুর মোট ৮টি সাধারণ বোর্ডের অধীনে সারা দেশে এস.এস.সি পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে।২০১৯ সালের এস.এস.সি পরীক্ষা শুরু হবে ২ই ফেব্রুয়ারী হতে আরোও বিস্তারিত নিচে দেওয়া হল।

২০১৯ সালের মাধ্যমিক স্কুল সার্টিফিকেট পরীক্ষার সময়সূচী

মাধ্যমিক ও উচ্চমাধ্যমিক শিক্ষাবোর্ড
ঢাকা/রাজশাহী/কুমিল্লা/যশোর/চট্রগ্রাম/বরিশাল/সিলেট/দিনাজপুর

স্মারক নং- আশিবো/প্রশা/২০১০/৯৮                                                       তারিখ : ২২ নভেম্বর ২০১৮ ইং

২০১৯ সালের মাধ্যমিক স্কুল সার্টিফিকেট পরীক্ষার সময়সূচী

এতদ্বারা সংশ্লিষ্ট সকলের অবগতির জন্য জানানো যাচ্ছে যে, ২০১৯ সালের মাধ্যমিক স্কুল সার্টিফিকেট বা এস.এস.সি বা সমমানের পরীক্ষা নিমোক্ত সময়সূচি অনুযায়ী অনুষ্ঠিত হবে। বিশেষ প্রয়োজনে বোর্ড কর্তৃপক্ষ এ সময়সূচি পরিবর্তন করতে পারবেন।

এস.এস.সি বা সমমান পরীক্ষা সংক্রান্ত বিশেষ নির্দেশাবলি:

১. পরীক্ষা শুরুর ৩০ মিনিট পূর্বে অবশ্যই পরীক্ষার্থীদেরকে পরীক্ষা কক্ষে আসন গ্রহণ করতে হবে।
২. প্রশ্নপত্রে উল্লিখিত সময় অনুযায়ী পরীক্ষা গ্রহণ করতে হবে।
৩. প্রথমে বহুনির্বাচনি ও পরে সৃজনশীল/রচনামূলক তত্ত্বীয় পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে এবং উভয় পরীক্ষার মধ্যে কোনো বিরতি থাকবে না।
৪. পরীক্ষার্থীগণ তাদের প্রবেশপত্র নিজ নিজ প্রতিষ্ঠান প্রধানের নিকট হতে পরীক্ষা আরম্ভের কমপক্ষে তিনদিন পূর্বে সংগ্রহ করবে।
৫. ২০১৬-২০১৭,২০১৭-২০১৮ শিক্ষাবর্ষের পরীক্ষার্থীদের ক্ষেত্রে শারীরিক শিক্ষা,স্বাস্থ্য বিজ্ঞান ও খেলাধুলা এবং ক্যারিয়ার শিক্ষা বিষয়সমূহ এনসিটিবি এর নির্দেশনা অনুসারে ধারাবাহিক মূল্যায়ন প্রাপ্ত নম্বর বোর্ডের ওয়েবসাইটে অনলাইনে প্রেরণ করবে।
৬. পরীক্ষার্থীগণ তাদের নিজ নিজ উতরপত্রের ও.এম.আর ফরমে তার পরীক্ষার রোল নম্বর,রেজিষ্ট্রেশন নম্বর,বিষয় কোড ইত্যাদি যথাযথভাবে লিখে বৃত্ত ভরাট করবে । কোন অবস্থাতেই উত্তরপত্র ভাঁজ করা যাবে না।
৭. পরীক্ষার্থীকে সৃজনশীল/রচনামূরক তত্ত্বীয়, বহুনির্বাচনী ও ব্যবহারিক অংশে পৃথকভাবে পাস করতে হবে।
৮. প্রত্যেক পরীক্ষার্থী কেবলমাত্র নিবন্ধনপত্র বর্ণিত বিষয়/বিষয়সমূহের পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করতে পারবে। কোন অবস্থাতেই ভিন্ন বিষয়ে পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করতে পারবে না।
৯. কোন পরীক্ষার্থীর পরীক্ষা (সৃজনশীল/রচনামূলক),বহুনির্বাচনি ও ব্যবহারিক নিজ বিদ্যালয়ে/প্রতিষ্ঠানে অনুষ্ঠিত হবে না। পরীক্ষার্থী স্থানান্তরের মাধ্যমে আসন বিন্যাস করতে হবে।
১০. পরীক্ষার্থীগন পরীক্ষায় সাধারণ সায়েন্টিফিক ক্যালকুলেটর ব্যবহার করতে পারবে।
১১. কেন্দ্র সচিব ছাড়া অন্য কোন ব্যক্তি/পরীক্ষার্থী পরীক্ষা কেন্দ্রে মোবাইল ফোন আনতে বা ব্যবহার করতে পারবেন না।
১২. সৃজনশীল/রচনামূলক,বহুনির্বাচনি ও ব্যবহারিক পরীক্ষায় পরীক্ষার্থীর উপস্থিতির জন্য একই উপস্থিতি পত্র ব্যবহার করতে হবে।
১৩. ব্যবহারিক পরীক্ষা স্ব স্ব কেন্দ্র/ভেন্যুতে অনুষ্ঠিত হবে। কেবলমাত্র বেসিক ট্রেড বিষয়ের ব্যবহারিক পরীক্ষা স্ব স্ব প্রশিক্ষণ কেন্দ্রে অনুষ্ঠিত হবে।
১৪. পরীক্ষার ফল প্রকাশের সর্বোচ্চ ৭ দিনের মধ্যে পুনঃনিরীক্ষার জন্য অনলাইনে এস.এম.এস মাধ্যমে আবেদন করতে হবে।

২০১৯ সালের এস.এস.সি পরীক্ষার্থীদের জন্য কিছু গুরুত্বপূর্ণ তথ্য:

২০১৯ সালের এস.এস.সি পরীক্ষা কাঠামোয় কিছু পরিবর্তন ও নতুন কিছু সংযোজন বা সংস্কার লক্ষ্যনীয় হবে আশা করা যাচ্ছে। ২০১৮ সালের এস.এস.সি পরীক্ষা পর পর বাংলাদেশ শিক্ষা বোর্ডের প্রধান এ বিষয়ে তখনই কিছু আলোচনা করে বলেছিলেন আমাদের পরীক্ষা কাঠামো পুরানো আমালের তাই এর পরিবর্তন জরুরি । বিশেষত এই পরিবর্তনের মাধ্যমে প্রতিযোগীতামূলক পরীক্ষা  পরিবেশ সৃষ্টি, প্রশ্ন-পত্র ফাসঁ রোধ, পরীক্ষার্থীদের নতুন ও আধুনিক আর্ন্তাজাতিক কাঠামোয় পরীক্ষার পরিবেশ সৃষ্টি করাই থাকবে এর মুল লক্ষ্য । তাহলে চলুন জেনে নেওয়া যাক কি ধরণের পরিবর্তন বা সংযোজন হতে পারে এস.এস.সি পরীক্ষা প্যাটার্নে।

১. প্রথমে বহুনির্বাচনী ও পরে সৃজনশীল পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে ।
২. বহুনির্বাচনী পরীক্ষার জন্য ৩০ মিনিট এবং লিখিত পরীক্ষার জন্য ২ ঘন্টা ৩০ মিনিট সহ সর্বমোট ৩ ঘন্টা।
৩. বহুনির্বাচনী পরীক্ষা ও সৃজনশীল পরীক্ষার মধ্যে খানে কোন বিরতি থাকবে না।
৪. পরীক্ষার্থীগণ সাধারণ সাইন্টিফিক ক্যালকুলেটর বহণ ও ব্যবহার করতে পারবে। কিন্তু কোন ধরনের প্রোগ্রামিং ক্যালকুলেটর ব্যবহার করতে পারবে না।
৫. ব্যবহারিক সমন্বিত পরীক্ষার বিষয়ে তত্বীয়,বহুনির্বাচনী ও ব্যবহারিক আলাদা আলাদা অংশে ভিন্ন ভাবে পাশ করতে হবে।
৬. পরীক্ষার হলে শুধুমাত্র কেন্দ্র সচিব ছাড়া পরীক্ষার্থী / শিক্ষক কেউ মোবাইল বা যে কোন প্রকার ইলেকট্রনিক ডিভাইস বহন করতে পারবে না।

আমাদের সাথে যুক্ত হতে চাইলৈ : ফেসবুক পেইজ | | ফেসবুক গ্রুপ
উপরোক্ত তথ্য সম্পর্কিত কোন মতামত জানাতে চাইলে কমেন্ট করুন এবং শেয়ার করে অন্যকে জানার সুযোগ করে দিন

0 মন্তব্য সমূহ:

0